রমজান মাসের ক্যালেন্ডার ১৪৪৫ - রোজার ক্যালেন্ডার ২০২৪

রমজান মাসের ক্যালেন্ডার ১৪৪৫ রমজান মাসে প্রতিটি ঘরে ঘরে ক্যালেন্ডার প্রয়োজন।কারণ রমজান মাস মুসলিম পরিবারের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ এবং রহমতের একটি মাস।তাই এই মাসে কত কত তারিখে ছুটি সেটি জানা অত্যন্ত জরুরী। 

রমজান মাসের ক্যালেন্ডার ১৪৪৫তাহলে চলুন রমজান মাসের ক্যালেন্ডার ১৪৪৫ এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানি।রোজার ক্যালেন্ডার ২০২৪ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ রোজার ক্যালেন্ডার ২০২৪

রমজান মাসের ক্যালেন্ডার ১৪৪৫ - রোজার ক্যালেন্ডার ২০২৪ 

রমজান মাসের ক্যালেন্ডার ১৪৪৫ খুব সুন্দর করে নিচে উল্লেখ করা হলোঃ

ইংরেজি-তারিখ বার হিজরী-তারিখ
১২ -মার্চ-২০২৪ মঙ্গল ১-রমজান-১৪৪৫
১৩-মার্চ-২০২৪ বুধ ২-রমজান-১৪৪৫
১৪-মার্চ-২০২৪ বৃহস্পতি ৩-রমজান-১৪৪৫
১৫-মার্চ-২০২৪ শুক্র ৪-রমজান-১৪৪৫
১৬-মার্চ-২০২৪ শনি ৫-রমজান-১৪৪৫
১৭-মার্চ-২০২৪ রবি ৬-রমজান-১৪৪৫
১৮-মার্চ-২০২৪ সোম ৭-রমজান-১৪৪৫
১৯-মার্চ-২০২৪ মঙ্গল ৮-রমজান-১৪৪৫
২০-মার্চ-২০২৪ বুধ ৯রমজান-১৪৪৫
২১-মার্চ-২০২৪ বৃহস্পতি ১০-রমজান-১৪৪৫
২২-মার্চ-২০২৪ শুক্র ১১-রমজান-১৪৪৫
২৩-মার্চ-২০২৪ শনি ১২-রমজান-১৪৪৫
২৪-মার্চ-২০২৪ রবি ১৩-রমজান-১৪৪৫
২৫-মার্চ-২০২৪ সোম ১৪-রমজান-১৪৪৫
২৬-মার্চ-২০২৪ মঙ্গল ১৫-রমজান-১৪৪৫
২৭-মার্চ-২০২৪ বুধ ১৬-রমজান-১৪৪৫
২৮-মার্চ-২০২৪ বৃহস্পতি ১৭-রমজান-১৪৪৫
২৯-মার্চ-২০২৪ শুক্র ১৮-রমজান-১৪৪৫
৩০-মার্চ-২০২৪ শনি ১৯-রমজান-১৪৪৫
৩১-এপ্রিল-২০২৪ রবি ২০-রমজান-১৪৪৫
১-এপ্রিল-২০২৪ সোম ২১-রমজান-১৪৪৫
২-এপ্রিল-২০২৪ মঙ্গল ২২-রমজান-১৪৪৫
৩-এপ্রিল-২০২৪ বুধ ২৩-রমজান-১৪৪৫
৪-এপ্রিল-২০২৪ বৃহস্পতি ২৪-রমজান-১৪৪৫
৫-এপ্রিল-২০২৪ শুক্র ২৫-রমজান-১৪৪৫
৬-এপ্রিল-২০২৪ শনি ২৬-রমজান-১৪৪৫
৭-এপ্রিল-২০২৪ রবি ২৭-রমজান-১৪৪৫
৮-এপ্রিল-২০২৪ সোম ২৮-রমজান-১৪৪৫
৯-এপ্রিল-২০২৪ মঙ্গল ২৯-রমজান-১৪৪৫
১০-এপ্রিল-২০২৪ বুধ ৩০-রমজান-১৪৪৫

রমজান মাসের ছুটির তালিকা ১৪৪৫

রমজান মাসের ছুটির তালিকা ১৪৪৫ সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে লক্ষ্য করতে হবে রমজান মাসের ক্যালেন্ডার ১৪৪৫ এর দিকে । রমজান মাসে রমজান মাসের প্রথম ১২ তারিখ অর্থাৎ ১ তারিখ এবং এপ্রিল মাসের ১০ তারিখ পর্যন্ত রমজান মাস রয়েছে। কিন্তু এক তারিখে কোন ছুটি নেই,রমজান মাসের ক্যালেন্ডার ১৪৪৫ লক্ষ্য করলে দেখতে পাবো ।

কিন্তু মার্চ মাসের ২৬ তারিখ এবং এপ্রিল মাসের ৭ তারিখ রমজান মাসে ছুটির দিনগুলোর মধ্যে পড়ে। কারন ২৬ শে মার্চ উপলক্ষে সেই দিনটি ছুটি থাকবে । কিন্তু সেই দিনটি আবার রমজান মাসে ১৫ই রমজান এবং এটি একটি বিশেষ দিন । এবং এপ্রিল মাসের ৭ তারিখ হচ্ছে রমজান মাসের ২৭শে রমজান এবং এটিউ একটি বিশেষ দিন। এবং এভাবে রমজান মাসের ক্যালেন্ডার ১৪৪৫ বা রোজার দিনে ছুটির তালিকা নির্ধারণ করা হয়েছে ।রোজার ক্যালেন্ডার ২০২৪ ।

যেসব কাজে রোজা ভঙ্গ হয় না

যেসব কাজে রোজা ভঙ্গ হয় না সেগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ

  • দাঁত ব্রাশ করলে রোজা ভঙ্গ হয় না, তবে কিছু ক্ষেত্রে মাখা মাথায় রাখা উচিত দাঁত ব্রাশ করার সময় যেন মুখে পানি না যায়।
  • শরীরের তেল মালিশ করলে রোজা ভাঙ্গা হয় না
  • ভুল করে কিছু খাওয়া বা পান করা , যদি আপনি ভুলবশত কিছু খান বা পান করেন তবে এতে রোজা ভঙ্গ হয় না।
  • নাকে কিংবা কানের মধ্যে পানি ঢুকলে রোজা ভঙ্গ হয় না।
  • ভুলবশত মুখে থুতু গিলে ফেললে রোজা ভঙ্গ হয়না।
  • চোখের মধ্যে সুরমা লাগালেও রোজা ভঙ্গ হয় না।
  • আতর প্রকৃতির সুভাষ ব্যবহার করলেও রোজা ভঙ্গ হয় না।
  • সামান্য পরিমাণ বমি হলেও রোজা ভঙ্গ হয় না।
তবে এগুলোতে যদি আপনার কোন সন্দেহ থেকে থাকে তাহলে গ্রামের কোন হুজুরকে আপনি জিজ্ঞেস করতে পারেন। এবং তার পরামর্শ নেওয়া উচিত।

রমজান মাসের রোজার নিয়ত

রমজান মাসের রোজার নিয়ত নেচে উল্লেখ করা হলোঃশুদ্ধ ভাষায় এটি পড়ার চেষ্টা করবেন।

উচ্চারণঃ"নাওয়াইতু আন আছুমা গাদাম মিন সাহরি রামাদালান মোবারকি ফারদাল্লাকা ইয়া আল্লাহু ফাতাক্কাব্বাল মিন্নি ইন্নাকা আন্তাস সামিউল আলিম"। এটি হচ্ছে রোজা রাখার নিয়ত । এটি রোজা রাখার সময় অর্থাৎ ভোরবেলা সেহরি খেতে ওঠার সময় এই দোয়াটি পড়ে রোজার নিয়ত করতে হয়। আপনি যদি কোন কারণবশত সেহরির সময় রোজা রাখতে উঠতে না পারেন। তবে রাতে আপনি এই দোয়াটি পড়ে আপনি রোজার নিয়ত করে ঘুমাতে পারেন।

রোজা রাখার নিয়ম

অনেকেরই মনে প্রশ্ন থাকে রোজা রাখার নিয়ম সম্পর্কে। এবং কিছু কিছু মানুষ রোজা রাখার নিয়ম সম্পর্কে দ্বিধাবোধ করেন। এই জন্য রোজা রাখার কিছু সঠিক নিয়ম নিচে উল্লেখ করা হলো । নিচে লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়বেনঃ

রোজা রাখার চারটি নিয়ম যথাঃ

১। ফজর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্তঃ ফজরের নামাজ থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত বিদ্যমান থাকে। তারপরে সকল মুসল্লিদের সেহরির খাবার গ্রহণ করে রোজা ভঙ্গ করতে হয়। সেহেরি গ্রহণ করার আগে পর্যন্ত কোন খাবার খাওয়া বা অন্যান নিষিদ্ধ কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে হয়।

২। সেহেরীঃ এটি মূলত রোজা রাখার সময় খাবার খাওয়া কে সেহরি বলা হয়। এটি ফজরের নামাজের আগে খাওয়ার নিয়ম।

৩। ইফতারঃ সারাদিন রোজা রাখার পর সূর্যাস্তের সময় ইফতার করা হয় । অর্থাৎ রোজা ভেঙ্গে খাবার খাওয়া শুরু করা হয়।

৪। মধ্যরাত পর্যন্তঃ ইফতার করার পর রাতের খাবার খাওয়া যায়। এবং পরের দিনের সেহরির আগে পর্যন্ত খাবার খাওয়া যায় এতে কোন সমস্যা হয় না।

রমজানে রোজার গুরুত্ব

রমজানে রোজার গুরুত্ব
রমজানের রোজার গুরুত্ব ও তাৎপর্য সম্পর্কে ইসলাম ধর্ম বলিরা সচরাচর অবগত। তবে রমজান মাস সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে যা অনেকের অজানা থাকতে পারে। ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে যাকাতের পরে রোজার স্থান রয়েছে। ইবাদতের মধ্যে রোজার বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো একটি অভ্যাসের মাধ্যমে দুঃখী ও নিরান্নদের ক্ষুধার কষ্ট অনুভবের সুযোগ দেয়।

এছাড়া রোজার মাধ্যমে গরিবদের প্রতি করুণা ও দ্বয় বৃদ্ধি পায় এবং দোয়াশীলতা ও পরোক্ষের আগ্রহ জন্মায়। রোজা মানুষের সংযম ধর্ম চরিত্রগত উন্নতি এবং স্বাস্থ্যগত উপকরণ সাধন করে। রোজাদার ব্যক্তিরা কর্মক্ষম, সক্রিয়, সহনশী্‌ল, কষ্ট, সহিংসু , নিয়মিত এবং পরিশ্রমী হতে পারে।

রোজা ভঙ্গের কারণ সমূহ

রোজা ভঙ্গের বিশেষ কারণসমূহ নিচে আলোচনা করা হলোঃ

  • রোজা অবস্থায় মুখ ভরে বমি হলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়।
  • নাকের সাহায্যে কোন সর্দি টেনে নিলে রোজা ভেঙ্গে যায়।
  • মুখের থুতু বের করে পুনরায় দাগ গিলে নিলে রোজা ভেঙ্গে যায়।
  • থুতুর সাথে অর্ধেকের বেশি রক্ত গিলে ফেললে রোজা ভেঙ্গে যায়।
  • কুলি করার সময় গলার ভেতর পানি চলে গেলে রোজা ভেঙে যায়।
  • দাঁত হতে বুট বা তার বড় কিছু বের করে গিলে ফেললে রোজা ভেঙ্গে যায়।
  • ইচ্ছাকৃতভাবে ওষুধ সেবন করলে রোজা ভেঙ্গে যায়।
  • অচেতন অবস্থায় পানাহার করলে রোজা ভেঙ্গে যায়।
  • ভুলবশত পানাহার করে ফেললে রোজা আছেন মনে পড়ার পরেও যদি পানাহার করেন তাহলে রোজা ভেঙ্গে যাবে।
  • রাত আসে মনে করে প্রভাতে সেহরি করলে সব রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়।

রমজানের রোজার বিবরণ

আমরা বিভিন্ন ইসলামিক বই পড়ে রমজানের রোজার বিবরণ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করে থাকে। শাওম এটি একটি আরবি শব্দ যা বিরত থাকা । আত্ম সংযম ও কঠোর সাবধানতার অর্থে ব্যবহৃত হয়। আর রোজা একটি ফারসি শব্দ যা জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দেওয়ার অর্থ ব্যবহৃত । তাই এই মাসটিকে সাওম এবং রোজা হিসেবে নামকরণ করা হয়েছে।

শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে , রোজা হচ্ছে মহান আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে নিয়তের সাথে শুভ সাদেক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত আহার , পানাহার এবং স্ত্রীর সঙ্গে সহবাস থেকে বিরত থাকা। এটি ইসলামের পঞ্চম স্তম্ভের মধ্যে চতুর্থ। রোজার বিধান মানবজাতির অত্যাধিক উন্নতির সাধন এবং মহান আল্লাহর প্রশিক্ষণ গ্রহণের জন্য প্রভাবিত হয়েছে।

রমজান মাসের ফজিলত

রমজান মাসের ফজিলত ও তাৎপর্য বর্ণনা করা সম্ভব নয় । আল্লাহ তা'আলা কোরআন শরীফে বলেন; রমজান এমন এক মহিমা ময় ও গৌরব মন্ডিত মাস যে মাসে আল্লাহ তায়ালা পাক কালাম কোরআন মসজিদ অবতীর্ণ করেছেন। আসমানী কিতাব গুলোর মধ্যে একটি সর্বশেষ কিতাব, যা বিশ্ব মানবতার মুক্তির সর্বশেষ্ঠ সনদ এবং সকল যুগের, সকল দেশের ও জাতির জন্য একটি অপরিবর্তনীয় জীবন ব্যবস্থা।

এটি রমজান মাসের বিশেষ ফজিলতের কথা প্রমাণ করে । রমজান মাসে কোরআন অবতীর্ণ করা হয়েছে একথা তাৎপর্য হলো । এই মাসে সম্পূর্ণ কোরআন মাজিদকে মাহফুজ থেকে প্রথম আসমানে হযরত নবী করীম (সাঃ) এর কাছে প্রেরণ করা হয় । এরপর ২৩ বছরের মধ্যে ৩০ পারা কোরআন হযরত (সাঃ) এর উপর নাযিল হয়।

রোজা কার উপর ফরজ

রোজা কার উপর ফরজ , তার সম্পর্কে আমরা সকলেই কিছুটা জানি । রমজান মাসে বালেগ মুসলিম পুরুষ ও নারীর উপর রোজা রাখা ফরজ । নাবালিকাদের এবং জ্ঞানহীন , যেমন পাগল ব্যক্তিদের উপর রোজা ফরজ নয় । মোটকথা , রোজা ফরজ হওয়ার জন্য তিনটি শর্ত রয়েছে যথাঃ
১। বালেগ হওয়া
২। মুসলমান হওয়
৩। স্বাভাবিক বুদ্ধিমত্তা থাকা

আপনার পছন্দ হবে এমন আরও পোষ্টের তালিকা

যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে এবং রমজান শরীফের চাঁদ দেখা না যায় । তবে যদি কোন ধর্ম প্রান্ত পরহেজগার ও সত্যবাদী ব্যক্তি নিজ চোখে চাঁদ দেখার সাক্ষ্য দেয় । তবে চাঁদ ওঠার প্রমাণ হিসেবে গ্রহণ করা হবে । তবে ঈদের চাঁদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম প্রযোজ্য নয় । অর্থাৎ যদি ২৯ রমজান তারিখে মেঘের কারণে ঈদের চাঁদ দেখা না যায় । তাহলে শুধুমাত্র একজন লোকের রোজা ভঙ্গ করা যাবে না। এজন্য দুজন বিশ্বাস অথবা একজন পুরুষ ও দুইজন স্ত্রীলোকের সাক্ষাৎ প্রযোজ্য হবে । শুধুমাত্র চারজন স্ত্রী লোকের সাক্ষ্য যথেষ্ট হবে না ।

রমজান মাসের ইবাদত

রমজান মাসে ইবাদত ও ফজিলত নিয়ে প্রচুর হাদিস রয়েছে । এবং বিশেষ করে আল কুরআনে রমজান মাসের গুরুত্ব ও মর্যাদা সম্পর্কে বিস্তৃত বর্ণনা পাওয়া যায়। পবিত্র রমজান আরবি বছরের নবম মাস এবং ফজিলত ও মর্যাদার দিক দিয়ে এটি বছরের সেরা মাস । এই মাসে মহান আল্লাহতালা বিশেষভাবে ফজিলত দান করেন । যার ফলে এই মাসের ইবাদত ৭০ গুণ বেশি সোয়াব লাভের সুযোগ করে দেয় । রমজান মাসের ফজিলত নিয়ে কুরআনেও অসংখ্য হাদিস ও বর্ণনা রয়েছে ।

রোজার মাকরুহ সমূহ

রোজার মাকরুহ সমূহ নিচে আলোচনা করা হলোঃ
রোজার মাকরুহ সমূহ
  • রোজা থাকা অবস্থায় মিথ্যে বলা বা গীবত করলে রোজা মাকরুহ হয়ে যায় ।
  • অশ্লীল বা খারাপ কথা  বললে রোজা মাকরুহ  হয়ে যায় ।
  • রোজা রেখে পুরোপুরি নীরব থাকলে রোজা মাকরুহ হয়ে যায়।
  • অন্য নারীর প্রতি কুদৃষ্টি দিলে রোজা মাকরুহ হয়ে যায় ।
  • ভেজা কাপড় শরীরে জড়িয়ে রাখলে রোজা মাকরুহ হয়ে যায় ।

 আমার শেষ কথা

উপরে আর্টিকেলটিতে আজ আমরা রমজান মাসের ক্যালেন্ডার ১৪৪৫ নিয়ে আলোচনা করেছি । এছাড়া রমজান মাসের রোজার নিয়ত সম্পর্কিত মাসআলা রোজার নিয়ত কখন করতে হয় , এবং যেসব কাজ করলে রোজা ভঙ্গ করে এসব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি । আশা করি আজকের আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে লাগবে ।

আপনি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে কতটুকু উপকৃত হয়েছেন এবং কোন বিষয়গুলো আপনার ভালো লেগেছে তা আপনার বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করবেন । এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ ও শিক্ষানীয় আর্টিকেল নিয়মিত পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে  অসংখ্য ধন্যবাদ । দেখা হবে নতুন কোন পোস্টে ততদিন সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এই কামনা করে আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

TCEH BD 24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url