ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম ২০২৪
ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম গুলো জানার আগে আমাদেরকে জানতে হবে ইউটিউব চ্যানেল কি।এটি কিভাবে কাজ করে, ইউটিউব চ্যানেল সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ না জেনে চ্যানেল তৈরি করলে পরবর্তীতে চ্যানেলটি বাতিল সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই সঠিক নিয়মে ইউটিউব চ্যানেল খোলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
এই জন্য আমরা প্রথমে জানবো ইউটিউব চ্যানেল কি এবং তা কিভাবে কাজ করে। এই
আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করেছি কিভাবে একটি ইউটিউব চ্যানেল খোলা যায়।
এবং ইউটিউব চ্যানেল খোলার সঠিক নিয়ম গুলো জানতে আর্টিকেলটি
মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম ২০২৪
ইউটিউব চ্যানেল কি
ইউটিউব চ্যানেল কি ? ইউটিউব চ্যানেল হচ্ছে পৃথিবীর সব থেকে বড় একটি
প্ল্যাটফর্ম। এটি একটি শিক্ষামূলক ভিডিও দেখার ওয়েবসাইট। এবং নানা ধরনের
এন্টারটেইনমেন্ট এমন টাইপের ভিডিও আপলোড করার ওয়েবসাইট। এই
ওয়েবসাইটটিতে সকল প্রান্ত থেকে সব ভাষার ভিডিও আপলোড হয়ে থাকে। এই
ওয়েবসাইটটি সম্পূর্ণ ফ্রি। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে।
এই ওয়েব সাইটে কিছু এডভান্স ফিচার আপনার ব্যবহার করার জন্য। ইউটিউব প্রাইম
আনলক করতে হতে পারে। এই ওয়েবসাইটটিতে চ্যানেল খোলার মাধ্যমে এবং ভিডিও আপলোড
করার মাধ্যমে ইনকাম হয়ে থাকে। যারা ইউটিউব চ্যানেল ভিডিও আপলোড করে তাদেরকে
ইউটিউবার বলা হয়।
বর্তমানে পৃথিবীর সকল মানুষই প্রায় এই ইউটিউব কে আয়ের উৎস বানিয়ে নিচ্ছে।
আমরা প্রতিনিয়ত ইউটিউবে যে সকল ভিডিও গুলো দেখি তা কোন না কোন চ্যানেলের অধীনে
আপলোড হয়ে থাকে। চ্যানেল ছাড়া ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করা কখনোই সম্ভব না।
ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম ২০২৪
ইউটিউব চ্যানেলের ব্যাপারে জানার পর এখন আপনি কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল তৈরি
করবেন সে ব্যাপারে আলোচনা করব। আপনি চাইলে খুব সহজে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে
পারেন। ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম গুলো খুবই সোজা সে ব্যাপারে যাওয়ার আগে
আপনার জেনে রাখা উচিত বর্তমানে ইউটিউব চ্যানেল এর মাধ্যমে আয় করার সুযোগ রয়েছ।
এই সুযোগটি যদি সঠিকভাবে কাজে লাগাতে চান তবে আপনার সঠিকভাবে নতুন চ্যানেল
খোলার নিয়ম গুলি সম্পর্কে জানা প্রয়োজন।
নতুন ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য কতগুলো ধাপ রয়েছে সঠিকভাবে পার হওয়ার
মাধ্যমে ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে হবে। তবে এটা আপনার ভবিষ্যতে ইনকামের উৎস
হয়ে দাঁড়াবে। চ্যানেল খোলার নিয়ম গুলো বা স্টেপগুলো মনোযোগ সহকারে
পড়বেন এবং একই সাথে কাজ করবেন।
ইউটিউব চ্যানেল খোলার স্টেপ
আপনি চাইলে দুই ধরনের ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে পারেন। ব্যক্তিগত ও বিজনেস।
ব্যক্তিগত চ্যানেল তৈরি করতে সাধারণত জিমেইল একাউন্ট পাসওয়ার্ড দিয়ে ইউটিউব
ওয়েবসাইট লগইন করে ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে হয়।
ইউটিউব চ্যানেল গুগলের একটি প্রতিষ্ঠান। তাই ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য আপনার
একটি জিমেইল অ্যাকাউন্ট অবশ্যই থাকতে হবে। যদি আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্ট না থাকে
প্রথম কাজ হবে একটি জিমেইল একাউন্ট খোলা। জিমেইল অ্যাকাউন্ট কিভাবে খুলতে
হয় তা নিয়ে আমার একটি আর্টিকেল লেখা আছে আপনি চাইলে দেখে আসতে পারেন।
gmail ক্রিয়েট করার পরে আপনি ইউটুব চ্যানেল খোলার কাজ শুরু করতে পারেন।
আরো পড়ুনঃসমাজ কাকে বলে - সমাজ কি
ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম স্টেপ ১
ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য প্রথমে আপনাকে ইউটিউবের ওয়েব সাইটে যেতে হবে। যদি
আপনার আগে থেকেই আপনার জিমেইলটি লগইন থাকে তাহলে আপনি সরাসরি ইউটিউবে সাইন
ইন করতে পারবেন। যদি আপনার জিমেইল একাউন্টে লগইন করা না থাকে। তাহলে আপনি সাইন
ইন করতে পারবেন না। তাই ইউটিউব চ্যানেল খোলার পূর্বে আপনি আপনার কাঙ্খিত
জিমেইলটি এখানে লগইন করে নিন।
চ্যানেল খোলার নিয়ম স্টেপ ২
ইউটিউবে লগইন করার পর ইউটিউবের ড্যাশবোর্ড আপনার সামনে আসবে যার ডান পাশে প্রোফাইল আইকনে ক্লিক করতে হবে ।তারপর আপনাকে সামনের কতগুলো অপশন আসবে। তখন সেটিং অপশনে ক্লিক করার মাধ্যমে আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেল ক্রিয়েট করার কাজটি শুরু করতে পারেন। আপনাদের সুবিধার্থে নিচে কিছু ইমেজ দিয়ে দিলাম।
next👇👇👇👇👇
আরো পড়ুনঃমোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
Youtube ওয়েব সাইটে লগইন করার পর ইউটিউবে ড্যাশবোর্ড আপনার সামনে আসবে। যার ডান
পাশে প্রোফাইল আইকনে ক্লিক করতে হবে। তারপর আপনার সামনে কতগুলো অপশন আসবে
তখন সেটিং অপশনে ক্লিক করার মাধ্যমে আপনি ইউটিউব চ্যানেল খোলার কাজ
শুরু করবেন। এবার আপনার সামনে নতুন একটা পেজ ওপেন হবে। যাতে লেখা থাকবে Your
channel সে অপশনটিতে আপনাকে ক্লিক করতে হবে। এবং ঠিক তার নিচে তিনটি অপশন
দেখতে পাবেন আর তা হলোঃ
- Channel Status and Features
- Create a new Channel
- View Advanced setting
তখন আপনি Create a new Channel অপশনের উপরে ক্লিক করবেন। ক্লিক করলে
আপনার সামনে একটি অপশন ওপেন হবে সেখানে লেখা থাকবে।Create your Channel name
, সেখানে আপনার চ্যানেলের নাম দিতে হবে। আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে কেমন নাম
দিতে চাচ্ছেন সেটি আপনার নিস এর সাথে যুক্ত করে দিবেন। এই নামটি মূলত আপনার
ব্র্যান্ডের নাম হবে।
Note: চ্যানেলের নাম দেওয়ার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন। আপনার ইউজার নেম
এবেলেবল আছে কিনা। যদি আপনার চ্যানেলের নামটি এভেলেবেল হিসেবে না থাকে
তাহলে। হ্যান্ডেল এর পাশে সবুজ রঙের চিহ্ন থাকবে যেমনটি আপনার উপরের ছবিতে
দেখতে পাচ্ছেন । এমন টিক চিহ্ন যদি ওঠে তাহলে বুঝবেন আপনার ইউজারনেম নিয়ে
নিয়েছে।
ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম স্টেপ ৩
এখন আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি তৈরি করা হয়ে গেলে। আপনি আপনার চ্যানেলকে আপনার
ইচ্ছামত মডিফাইড এবং সাজাতে পারেন। এটাকে বলা হয় চ্যানেল কাস্টমাইজ।
next'👇👇
next'👇👇
1.Layout সেটিং
এই অপশনটিতে যদি আপনি চান বেসিক ইনফরমেশন কাস্টমাইজেশন করতে পারবেন
যেমনঃ
1.Channel trailer for people who haven't subscribed (যারা চ্যানেল সাবস্ক্রাইব
করেননি তাদের জন্য একটি সুন্দর ভিডিও সেট করতে পারবেন)
2.Featured video for returning subscribers (যারা চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করেছে
তাদের জন্য সুন্দর একটি ভিডিও সেট করতে পারবেন)
Branding সেটিং ঠিক করার নিয়ম
Branding অপশনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই অপশনটিতে ক্লিক করার পর উপরে
ছবির মত আপনারাও দেখতে পাচ্ছেন। এখান থেকে আপনার চ্যানেলের লোগো এবং
ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ বসিয়ে দিন। এটি আপনার চ্যালেঞ্জ জয়েন করানোর ক্ষেত্রে
খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখান থেকে আপনারা আপনাদের চ্যানেলের লোগো এবং ফিচার ইমেজ
গুলো যুক্ত করতে পারবেন। উপরের ছবির মধ্যে দেখানো অপশন গুলোতে ক্লিক করে আপনার
কাঙ্খিত ছবিটি আপলোড করে দিন।
- picture-picture এ uplode আপলোড অপশনে ক্লিক করে আপনি আপনার চ্যানেলের লোগো আপলোড করে দিন। অবশ্যই সেটি আপনার ব্র্যান্ড লোগো হতে হবে।
- Banner Image -Banner image Upload ক্লিক করে চ্যানেলের ব্যানার ইমেজ আপলোড করে দিন। এই ইমেজটি অবশ্যই আপনার ব্র্যান্ড ইমেজ হতে হবে।
আরো পড়ুনঃটিকটক আইডি খোলার নিয়ম
এই দুটি প্রতিক্রিয়া সম্পন্ন হলে আপনি উপরে থাকা পাবলিশার অপশনের ওপরে ক্লিক
করুন এবং সম্পূর্ণ সেটিং টি সেভ করে নিন। বেন্ডিং সেটিং এ আপনার সকল সেটিং
শেষ।
Notes: চ্যানেলের লোগো এবং ব্যানার ইমেজ তৈরি করার
জন্য।Cavba,Pixelab,Photoshop, এর মত এপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারেন। এই
অ্যাপ্লিকেশন গুলো ব্যবহার করে খুব সহজে আপনি আপনার চ্যানেলের ব্র্যান্ড
লোগো এবং ইমেজগুলো তৈরি করতে পারবেন।
Basic Info সেটিং ঠিক করার নিয়ম
Basic Info অপশনটিতে ক্লিক করার পর উপরে ছবির মত আপনার সামনে কিছু অপশন শো
করবে। এই সেটিংটি সবথেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
- Nmae-প্রথম নাম্বারে দেওয়া আছে নাম এখানে আপনি আপনার youtube চ্যানেলের ব্র্যান্ড নেম টি দিবেন।
- Handle-এখানে আপনার youtube চ্যানেলের ইউআরএলটি অটোমেটিক নিয়ে নেবে। আপনি চাইলে এটি কাস্টমার করে নিতে পারেন।
- Description-এরপর রয়েছে ডেসক্রিপশন এখানে আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলের সম্পর্কে কিছু লিখুন। অর্থাৎ আপনি কোন বিষয়ে কাজ করতে যাচ্ছেন এবং কোন বিষয়ে আপনি ভিডিও তৈরি করতে চাচ্ছেন সেই বিষয়ে এখানে লিখুন। #tag ব্যবহার করবেন। এতে আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি সার্চ ইঞ্জিনের খুজে পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।
- Channel URL-এরপরে রয়েছে চ্যানেল ইউআরএল। এই অপশন দিতে ক্লিক করে আপনি আপনার অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ার লিঙ্ক যুক্ত করতে পারবেন। এতে আপনার অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাকাউন্টগুলোতে সাবস্ক্রাইবার এর সংখ্যা এবং ফলোয়ারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে সাহায্য করবে।
মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম
আমরা সবাই সাধারণত ডেক্সটপ বা ল্যাপটপে ইউটিউব চ্যানেল খোলার কাজ করে থাকি
এবং এখানে চ্যানেল খোলা খুবই সহজ। কিন্তু বর্তমানে মোবাইলে ইউটিউব চ্যানেল খোলা
যায় এটা সম্পর্কে হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা। এখানে আমরা মোবাইল দিয়ে
ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম সম্পর্কে কিছু আলোচনা করব।
মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য ক্রোম ব্রাউজার অথবা আপনার মোবাইলে
টাকা যে কোন একটি ব্রাউজার বেছে নিন। তারপর সেখান থেকে "Desktop Mode"
টি অন করে নিন। তারপরে সাধারণ ইউটিউব চ্যানেল যেভাবে খোলা হয় তা অনুসরণ করতে
হবে। অর্থাৎ এতক্ষণ আপনি যা যা শিখলেন তেমন ভাবে স্টেপ ফলো করুন।
আপনার পছন্দ হবে এমন আরো পোষ্টের তালিকা
এছাড়া ইউটিউবে এর মাধ্যমে মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলা যায়। যদিও
তা ডেক্সটপ মোডের মত চ্যানেল customization এবং বাকি সব সেটিংস এর কাজগুলো
আপনি করতে পারবেন না। সেগুলো করার জন্য অবশ্যই আপনাকে যেকোনো একটি ডেস্কটপ মোড
ব্যবহার করতে হবে।
সেই জন্য আপনাকে ইউটিউব অ্যাপে জিমেইল আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে।
তারপর ঠিক আগের মতই প্রোফাইল আইকনে ক্লিক করে ইওর চ্যানেল অপশনটিতে ক্লিক করতে
হবে। তারপর আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি তৈরি হয়ে যাবে। এবং সেটিং করার জন্য অবশ্যই
আপনাকে যেকোনো একটি বাউজার বেছে নিতে হবে।
চ্যানেল অপটিমাইজ চালু করুন
একটি সফল ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে হলে আপনাকে আপনার চ্যানেলটি অপটিমাইজ করতে
হবে। অর্থাৎ আপনার ইউটিউব চ্যানেলটিকে এসিও করতে হবে। এশিয়ার ফুল মিনিং হচ্ছে
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। এসেও করার মাধ্যমে আপনি আপনার পোস্টগুলিকে সবার সামনে
তুলে ধরতে পারবেন।
১।SEO(সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন)
- ভিডিওটির থাম্নেল আপনি আকর্ষণীয়ভাবে তৈরি করবেন। যেন ভিডিও শুরুর প্রথমে যে কেউ দেখে আকর্ষিত হয়ে আপনার ভিডিওটি দেখতে আসে।
২। নিয়মিত কনটেন্ট আপলোড করুন
- নিয়মিত কন্টেন্ট আপলোড করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাবস্ক্রাইবাররা যেন আপনার চ্যানেলে এসে নতুন নতুন ভিডিও পাই। যখন আপনার চ্যানেলে এসে নতুন নতুন ভিডিও পাওয়া শুরু করবে তখন আপনার ইউটিউব চ্যানেল দুই দিনের রেংক করে যাবে। এবং আপনি যদি নতুন নতুন কনটেন্ট পাবলিশ না করেন তবে আপনার youtube চ্যানেলটি ডাউন হয়ে যাবে।
৩। সাবস্ক্রাইবারদের সঙ্গে ইন্টারেকশন
- সাবস্ক্রাইবারদের মন্তব্যের উত্তর দিন। এবং নতুন নতুন প্রশ্ন করে তাদের কমেন্ট করতে উৎসাহিত করুন। এবং আপনি নিজে তাদের কমেন্টের উত্তর দিন। তে আপনার youtube চ্যানেলটি র্যাংক করা সম্ভাবনা বেশি থাকবে।
৪। চ্যানেল এর ট্রেলার
- আপনার চ্যানেলের জন্য চ্যানেল ট্রেলার তৈরি করুন। যেটি আপনার সাবস্ক্রাইবারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। যা আপনার চ্যানেলের বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানাবে।
আমার শেষ কথা
ইউটিউব চ্যানেল খোলা সহজ হলেও এটি তো সাফল্য অর্জন করা খুবই কঠিন। তবে অসম্ভব নয়
আপনি দিনরাত এক করে কঠোর পরিশ্রম করলে অবশ্যই সাফল্য অর্জন করতে পারবেন। নিয়মিত
কনটেন্ট লেখা এবং নিয়মিত কনটেন্ট আপলোড করা এই দিকগুলো মাথায় রেখে চললে।
ইউটিউব চ্যানেলটি আপনি খুব সহজে রেঙ্ক করাতে পারবেন।এই আর্টিকেলটি আপনার ইউটিউব
চ্যানেল খোলার প্রক্রিয়াকে সহজ উত্তর করবে বলে আশা করি।
যদি আপনার আরো কোন প্রশ্ন থেকে থাকে। তাহলে অবশ্যই তা কমেন্ট বক্সে জানাবেন। এবং
আমার আর্টিকেলটি আপনার কতটা উপকারে এসেছে। তা অবশ্যই আমাকে কমেন্ট বক্সে জানিয়ে
যাবে। এতে আমার নতুন নতুন আর্টিকেল লেখার উৎসাহ পাই। আশা করি আমার
আর্টিকেলটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে। দেখা হবে নতুন কোন ব্লক পোস্টে ততদিনে সুস্থ
থাকুন ভালো থাকুন। আল্লাহ হাফেজ।
TCEH BD 24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url